Post Image

বুড়ো আংলা


বুড়ো আংলা (১৯৫৩) – অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর

 

"বুড়ো আংলা বাংলা সাহিত্যের এক অনন্য ইতিহাস। এক দুরন্ত শিশুর শৈশবের দুরন্ত দিনের দিনলিপি আঁকতে গিয়ে বইটির লেখক অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর তুলে এনেছেন ভারতবর্ষীয় সংস্কৃতি আর পৌরাণিক পরম্পরার শাখা-প্রখাশা। বাঙালির শৈশবের এমন চিত্রপট রচনা হয়তো বাংলা সাহিত্যে খুব কমই আছে। গল্পের নায়ক, রিদয়। কিন্তু ছেলেটা আসলে হৃদয়হীন। যাকে বলে একেবারে বিচ্ছু ছেলে। মানুষ, পশুপাখি, কীটপতঙ্গ—সব্বাই অতিষ্ট তার জ্বালাতনে। ঘটনাক্রমে রিদয়ের কপালে লাগলো গণেশঠাকুরের অভিশাপ। অভিশাপের কারণে রিদয় বুড়ো আঙুলের মতো বুড়ো আংলা বা যক হয়ে গেল । গণেশঠাকুরের শাপে বুড়ো আংলা রিদয় তারপর যা যা করল; আর যা যা দেখল—তাই নিয়েই এই কৌতূহলকর উপন্যাস, ‘বুড়ো আংলা’। গল্পের খিদে যেমন মেটায় এই কাহিনী, সেইসঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয় ঔপন্যাসিকের কলম, শিল্পীর তুলি আর কবির কল্পনা—এই তিনের দুর্লভ সংমিশ্রণ ঘটেছে অবনীন্দ্রনাথের এই আসামান্য সৃষ্টিকর্মে। যা বাংলা সাহিত্যের এক নক্ষত্র।"""

 

Chapters

EiAmi.com